১. রাসেল ড্রাইভার হিসেবে যেমন দক্ষ তেমনি সৎ। প্রকৌশলী এমারত সাহেব তাকে ব্যক্তিগত ড্রাইভার হিসেবে নিয়োগ দেন। ইফতি, সনাম ও শিলাকে স্কুলে নিয়ে যাওয়া-আসাই তার প্রধান কাজ। ঘরের সবাই ওকে ভীষণ ভালোবাসে। ইফতিরা ওকে ভাইয়া বলে ডাকে, একসাথে খায়, গল্প করে, বেড়াতে যায়। রাসেলের প্রতি সন্তানদের এই আচরণে এমারত সাহেব ভীষণ খুশি।
ক. মমতাদির বয়স কত ছিল? ১
খ. মমতাদির চোখ সজল হয়ে উঠেছিল কেন? ২
গ. উদ্দীপকে রাসেলের মাঝে বিদ্যমান মমতাদির বিশেষ গুণটি ব্যাখ্যা করো। ৩
ঘ. রাসেল ও মমতাদির প্রতি দুই পরিবারের আচরণের ফুটে ওঠা দিকটি সামাজিক সংহতি সৃষ্টিতে কতটুকু প্রভাব ফেলে? যুক্তিসহ বিশে−ষণ করো। ৪
২. দারিদ্র্যের কারণে নিলুফা বেশি পড়াশোনা করতে পারেনি। এসএসসি পাস করে সে একটি হাসপাতালে চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী হিসেবে কাজ করছে। কাজের প্রতি তার দায়িত্বশীলতা দেখে প্রতিষ্ঠানের প্রায় সবাই তার প্রশংসা করে। তবে মাঝেমধ্যে কারও কটু কথা শুনলে তার মনে খুব দুঃখ লাগে। সে মর্মাহত হয়।
ক. মমতাদির বয়স কত? ১
খ. মমতাদি লেখকের বাড়িতে কাজ নিয়েছিল কেন বুঝিয়ে লেখো। ২
গ. উদ্দীপকের নিলুফা ও ‘মমতাদি’ গল্পের মমতাদি চরিত্রের সাদৃশ্যপূর্ণ দিকটি ব্যাখ্যা করো। ৩
ঘ. “উদ্দীপকের বিষয়বস্তু ‘মমতাদি’ গল্পের সামগ্রিক ভাব ধারণ করে না।”Ñ যুক্তিসহকারে উক্তিটি ব্যাখ্যা করো। ৪
৩. বিয়ের ছয় মাস পর নাজমার স্বামী মারা যায়। সন্তানহীনা নাজমা সংসারে অভাব আছে বলেই মর্যাদাসম্পন্ন নারী হয়েও কবির সাহেবের বাড়িতে কাজ নেয়। কবির সাহেবের মাতৃহারা শিশুসন্তান রনি ও রানাকে নাজমা সন্তানের স্নেহে লালন-পালন করে। উচ্চ শিক্ষিত রনি ও রানা এখন নাজমাকে মায়ের মতো সম্মান করে। কবির সাহেবের সংসারে স্বর্গসুখ এনে দিয়েছে নাজমা।
ক. গৃহকর্মে মমতাদির মাইনে কত টাকা ঠিক হয়েছিল? ১
খ. “বেশী আস্কারা দিও না। জ্বালিয়ে মারবে”- ব্যাখ্যা করো। ২
গ. উদ্দীপকে নাজমা ‘মমতাদি’ গল্পের কোন চরিত্রের প্রতিচ্ছবি? ব্যাখ্যা করো। ৩
ঘ. উদ্দীপকের কবির সাহেবের পরিবারে স্বর্গসুখ এনে দিতে নাজমার যে ভ‚মিকা ছিল, তা ‘মমতাদি’ গল্পের সমগ্র মূলভাবকে ধারণ করে – যৌক্তিক মতামত দাও। ৪